ডি.এইচ.এম.এস (বি.এইচ.বি)
ফাউন্ডার ডিরেক্টর- গ্লোবাল হোমিও সেন্টার
দ্রুত বীর্যপাত কী? (What is Premature Ejaculation?) দ্রুত বীর্যপাতের স্থায়ী সমাধান: কারণ; লক্ষণ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ে আলোচনার প্রথম ধাপই হচ্ছে দ্রুত বীর্যপাত কাকে বলে সেটা জানা। দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation – PE) হল একটি সাধারণ যৌন সমস্যা যেখানে একজন পুরুষ যৌন মিলনের খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিজের ইচ্ছার
ছুলি (Pityriasis Versicolor) একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা যা মূলত ছত্রাকজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এটি শরীরের বিভিন্ন অংশে সাদা, বাদামি বা গোলাপি রঙের ছোট ছোট দাগ হিসেবে দেখা যায়। এটি সংক্রামক না হলেও ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলতে পারে। হোমিওপ্যাথি এই সমস্যার জন্য একটি কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি হতে পারে।
মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ থাকা বা দেরিতে হওয়ার কারণ লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা জানা আজকাল নারী মাত্রেই অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। মাসিক বা পিরিয়ড নারীদের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাধারণত ২৮-৩৫ দিনের মধ্যে একটি নারীর মাসিক হয়। তবে অনেক সময় কিছু কারণবশত মাসিক দেরিতে হতে পারে বা সম্পূর্ণ বন্ধ
প্যানিক অ্যাটাক কী? প্যানিক অ্যাটাক হল হঠাৎ শুরু হওয়া তীব্র ভয় বা আতঙ্কের অনুভূতি, যা সাধারণত কয়েক মিনিট থেকে আধা ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটি শারীরিক ও মানসিক উভয় লক্ষণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়, যেমন হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, মৃত্যুভয় ইত্যাদি। অনেকেই প্যানিক অ্যাটাক ও উদ্বেগকে একই
পরিচিতি: জরায়ু বের হয়ে আসা কী? জরায়ু বের হয়ে আসা বা জরায়ু প্রোলাপ্স (Uterine Prolapse) হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে জরায়ু তার স্বাভাবিক অবস্থান থেকে নেমে আসে এবং কিছু ক্ষেত্রে যোনি পথ দিয়ে আংশিক বা সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে পারে। এটি সাধারণত পেলভিক মাংসপেশি দুর্বল হয়ে গেলে ঘটে। জরায়ু প্রোলাপ্স কেন
দ্রুত বীর্যপাত কী? (What is Premature Ejaculation?) দ্রুত বীর্যপাতের স্থায়ী সমাধান: কারণ; লক্ষণ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ে আলোচনার প্রথম ধাপই হচ্ছে দ্রুত বীর্যপাত কাকে বলে সেটা জানা। দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation – PE) হল একটি সাধারণ যৌন সমস্যা যেখানে একজন পুরুষ যৌন মিলনের খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিজের ইচ্ছার
ছুলি (Pityriasis Versicolor) একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা যা মূলত ছত্রাকজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এটি শরীরের বিভিন্ন অংশে সাদা, বাদামি বা গোলাপি রঙের ছোট ছোট দাগ হিসেবে দেখা যায়। এটি সংক্রামক না হলেও ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলতে পারে। হোমিওপ্যাথি এই সমস্যার জন্য একটি কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি হতে পারে।
মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ থাকা বা দেরিতে হওয়ার কারণ লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা জানা আজকাল নারী মাত্রেই অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। মাসিক বা পিরিয়ড নারীদের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাধারণত ২৮-৩৫ দিনের মধ্যে একটি নারীর মাসিক হয়। তবে অনেক সময় কিছু কারণবশত মাসিক দেরিতে হতে পারে বা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এটি সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা হতে পারে এবং নারীর স্বাস্থ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
প্যানিক অ্যাটাক কী? প্যানিক অ্যাটাক হল হঠাৎ শুরু হওয়া তীব্র ভয় বা আতঙ্কের অনুভূতি, যা সাধারণত কয়েক মিনিট থেকে আধা ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটি শারীরিক ও মানসিক উভয় লক্ষণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়, যেমন হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, মৃত্যুভয় ইত্যাদি। অনেকেই প্যানিক অ্যাটাক ও উদ্বেগকে একই
পরিচিতি: জরায়ু বের হয়ে আসা কী? জরায়ু বের হয়ে আসা বা জরায়ু প্রোলাপ্স (Uterine Prolapse) হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে জরায়ু তার স্বাভাবিক অবস্থান থেকে নেমে আসে এবং কিছু ক্ষেত্রে যোনি পথ দিয়ে আংশিক বা সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে পারে। এটি সাধারণত পেলভিক মাংসপেশি দুর্বল হয়ে গেলে ঘটে। জরায়ু প্রোলাপ্স কেন
